সর্বশেষ ঘোষণা
সারাদেশের উপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপদাহের কারণে ক্লাসসমূহ বন্ধ সংক্রান্ত। ১৭ এপ্রিল ২০২৪ মুজিবনগর দিবস উদযাপন সংক্রান্ত উপবৃত্তির জন্য নগদ হিসাব খোলা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ১লা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উদযাপন সংক্রান্ত ড. মুহম্মদ জিল্লুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা এর NOC প্রদান। জনাব তাপস কুমার দাস (০০০২৫৪৪৭), সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এর অবকাশকালীন বহি: বাংলাদেশ ছুটি ও কর্মস্থল ত্যাগের অনুমতি প্রদান। জনাব মোহাম্মদ নাসির হোসেন (০০০১২৫৯০), সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এর অবকাশকালীন বহি: বাংলাদেশ ছুটি ও কর্মস্থল ত্যাগের অনুমতি প্রদান। জনাব হাবীবা ফারহানা আজীম, সহকারী অধ্যাপক, ব্যবস্থাপনা এর NOC প্রদান। জনাব মোহাম্মদ রিয়াজুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান এর NOC প্রদান। বসন্তবরণ ও পিঠা উৎসব এর ব্যানার জনাব মোহাম্মদ নাসির হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট নবায়নের জন্য NOC প্রদান। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৪ (বহি:ক্রীড়া) বিজ্ঞপ্তি বার্ষিক সাহিত্য ও সংস্কৃতি সপ্তাহ-২০২৪ উদযাপন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি। অনার্স ১ম বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ: ২০২৩-২০২৪) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি একাদশ শ্রেণি ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বিষয় পরিবর্তন, গ্রুপ/বিভাগ পরিবর্তন, ভর্তি বাতিল এবং অনলাইন টিসি সংক্রান্ত দ্বাদশ শ্রেণি ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের প্রাক নির্বাচনী পরীক্ষার রুটিন। স্বাগতম শ্রীনগর সরকারি কলেজ এর নিজস্ব ওয়েবসাইটে

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি লীলাভূমিও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শ্রীনগর সরকারি কলেজ ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি ১৯৮৮ সালে জাতীয়করণ করা হয়। এটি ৮.৬১ একর ভুমির উপর অবস্থিত। এর সম্মুখ ভাগের সুদৃশ্য বাগান, উন্মুক্ত মঞ্চ ‘ঈশানিকা’ ও খেলার মাঠ চোখে পড়ে। কলেজের মধ্য ভাগে রয়েছে একটি সুন্দর পুকুর। একাডেমিক ভবনগুলো পুকুরের পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এর দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রশাসনিক ভবন বিদ্যমান। দক্ষিণে শহীদ মিনার, রোভার ডেন, রেড ক্রিসেন্ট ও রেঞ্জারস রয়েছে। পুকুরের উত্তরে রয়েছে ছাত্রাবাস ও নির্মাণাধীন ৬তলা বিশিষ্ট বিজ্ঞান ভবন। কলেজ মসজিদ, অডিটরিয়াম ও বিএনসিসি পুকুরের পূর্ব দিকে অবস্থিত। শ্রীনগর সরকারি কলেজে ২০১০ সাল থেকে স্নাতক (সম্মান) ও ২০১৭ সাল থেকে স্নাতকোত্তর কোর্স শুরু হয়। এছাড়াও কলেজে ডিগ্রী (পাস) কোর্স ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী) কোর্স চালু আছে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং ব্যবসায় অনুষদ মিলিয়ে মোট ৫টি বিভাগ রয়েছে। কলেজে ছয় হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। কলেজে অধ্যক্ষসহ মোট ৩৯ জন শিক্ষক আছেন। কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে ৪ জন পিএইচডি ও এমফিলসহ অন্যান্য উচ্চতর ডিগ্রিধারী। শ্রীনগর সরকারি কলেজের অনেক শিক্ষার্থী স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদানের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতি অর্জন করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধসহ ছাত্র আন্দোলনসমূহে শ্রীনগর সরকারি কলেজের ভূমিকা অনস্বীকার্য। উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে শ্রীনগর সরকারি কলেজের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে।

অধ্যক্ষ মহোদয়ের বাণী

image-not-found

তথ্য ও যোগাযোগ নির্ভর এই পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ওয়েবসাইট একটি অপরিহার্য মাধ্যম। একাডেমিক জগতে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তার পরিচতি, কোর্স বিবরণী, সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, বিজ্ঞপ্তি নিয়মিত হালনাগাদ করে রাখতে পারে। এর মাধ্যমে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী, পাঠরত শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য ওয়েবসাইট থেকেই সংগ্রহ করতে পারে।এই ওয়েবসাইটটির মাধ্যমে শ্রীনগর সরকারি কলেজের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিগন্তের উন্মোচন হল। আমাদের এই প্রতিষ্ঠানটিও এখন ডিজিটাল বাংলাদেশের অগযাত্রায় শামিল হয়েছে। আমি এই সময়োচিত উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আমি আশা করবো যে শ্রীনগর কলেজের অগযাত্রায় এই ওয়েবসাইটটি ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখবে।

উপাধ্যক্ষ মহোদয়ের বাণী

image-not-found

১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত শ্রীনগর সরকারি কলেজ এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।